ধারণা ও প্রেক্ষাপটঃ
E-Challan – গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রাপ্তি বাতায়ন।
সরকারের রাজস্ব আহরণ ও হিসাবের সঙ্গতিসাধন, জনগণের হয়রানি লাঘব, আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ও স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠা সর্বোপরি সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে সরকারি প্রাপ্তি জমাদানের জন্য অর্থবিভাগের উদ্যোগে “ই-চালান - সরকারের প্রাপ্তি বাতায়ন” নামের এই অনলাইনভিত্তিক প্লাটফরমটি ২৫শে মার্চ, ২০১৮ তারিখে চালু হয়েছে।
সরকারের কর ও বিভিন্ন সেবার ফি ব্যাংকে জমা প্রদানের বিদ্যমান পদ্ধতির পাশাপাশি এই পদ্ধতিতে অনলাইনে জমা দেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
সরকারি সকল প্রাপ্তি জমা দেওয়ার অনলাইন প্লাটফরম হিসেবে এই পদ্ধতি বিবেচিত হবে এবং এটি ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ব্যাংকের জাতীয় পেমেন্ট গেটওয়ের সাথে যুক্ত হবে।
প্রাথমিকভাবে সোনালী ব্যাংকের পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে পাসপোর্ট ফি, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ফি ও জাতীয় পরিচয়পত্র ফি জমাপ্রদানের সুবিধা সরকারের প্রাপ্তি বাতায়নে চালু করা হয়েছে। অন্যান্য সরকারি প্রাপ্তির জন্য অর্থজমাদানের সুবিধা পর্যায়ক্রমে চালু করা হবে।
অগ্রাধিকার ও উদ্দেশ্যঃ
ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে ট্রেজারি চালান জমা প্রদানের সুবিধা প্রবর্তন;
সরকারি সেবা প্রত্যাশীদের জন্য সেবা ফি প্রদানের প্রক্রিয়া সহজীকরণ;
ভুয়া (fake) চালান জমা ও রাজস্ব ফাঁকির প্রবণতা রোধসহ সঠিক সময়ে অর্থ জমা নিশ্চিতকরণ;
সরকারি প্রাপ্তি বৃদ্ধিসহ আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ও স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠা।
প্রদত্ত সুবিধাদিঃ
অনলাইনে ১৮টি সহজবোধ্য বিষয়ভিত্তিক কিংবা নির্দিষ্ট সেবাভিত্তিক চালানের অর্থ জমা প্রদান;
নির্দিষ্ট ব্যাংক কাউন্টারে জমা প্রদান;
চালান ফরম পূরণ ও প্রিন্ট;
শূণ্য চালান ফরম প্রিন্ট;
ব্যবহারকারীর জন্য নিবন্ধনের মাধ্যমে নিজস্ব একাউন্ট সৃজন;
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক প্রাপ্তি প্রতিবেদন।
অসাধারণ অর্জনঃ
ভোগান্তি লাঘবসহ অর্থ ও সময়ের অপচয় রোধ;
চালানের অর্থ তাৎক্ষণিকভাবে সরকারি কোষাগারে জমা নিশ্চিতকরণ;
নিবন্ধনকৃত গ্রাহককে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মোট চালান সংখ্যা ও অর্থ জমা প্রদানের তথ্য প্রদান;
সরকারি প্রতিষ্ঠানের মোট প্রাপ্তি সম্পর্কিত প্রকৃত সময়ভিত্তিক (real-time based) হালনাগাদ তথ্য প্রদান;
সৃষ্ট প্রভাবঃ
সরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ কর্তৃক মোট রাজস্ব আহরণের হিসাব ও হিসাবরক্ষণ কার্যালয় প্রদত্ত হিসাবের মধ্যেকার পার্থক্য দূরীভূত হবে;
প্রতিটি চালানের ক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাংক, হিসাবরক্ষণ কার্যালয় ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সংগতিসাধন (reconciliation)- এর ফলে রাজস্ব ফাঁকি কমবে;
সরকারি প্রাপ্তি সম্পর্কিত হালনাগাদ তথ্য সরকারের আর্থিক অবস্থান (fiscal position) ও ঋণ ব্যবস্থাপনা কৌশল নির্ধারণে ভূমিকা রাখবে;
প্রক্রিয়া সহজীকরণের ফলে অনলাইনে চালান জমা প্রদানে আগ্রহীর সংখ্যা বাড়বে।
টেকসই অবস্থাঃ
সরকারের যে কোন প্রতিষ্ঠানকে নিজস্ব সেবা ফি অথবা কর প্রাপ্তির কার্যক্রম পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট অংশের এ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে নিয়োগের সুযোগ রাখা হয়েছে;
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সরকারি প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা এবং অর্থবিভাগের সমন্বিত বাজেট ও হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি (Integrated Budget and Accounting System – iBAS++)-কে এপ্লিকেশন ইন্টারফেজের মাধ্যমে ‘ই-চালান’ বাতায়নের সাথে যুক্ত করে সরকারি প্রাপ্তি প্রক্রিয়াকে নিরবচ্ছিন্নভাবে সক্রিয় রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
************************X**************************X********************
ব্যবহার নির্দেশিকা
ব্যাংক চালানের মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব জমা প্রদানের প্রচলিত পদ্ধতির পাশাপাশি ‘ই চালান’ এর মাধ্যমে সরকারি রাজস্ব জমা প্রদানের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত ৪ ধরনের সুবিধা পাওয়া যাবে –
অনলাইন জমা প্রদানের সুবিধাঃ অনলাইন ব্যাংকিং সুবিধা রয়েছে এমন যে কেউ অনলাইনে রাজস্ব জমা দিতে পারবেন। তথ্য প্রদানের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ফরম অনলাইনে পূরণ করার পর ‘পরিশোধের পদ্ধতি’ অংশে গিয়ে ‘অনলাইন পরিশোধ’ অপশনটি নির্বাচন করে নির্দিষ্ট ব্যাংক একাউন্ট থেকে অর্থ ট্রান্সফারের মাধ্যমে চালানের অর্থ জমা দেওয়া যাবে।
কাউন্টারে জমা প্রদানের সুবিধাঃ অনলাইন ব্যাংকিং সুবিধা নেই কিংবা টাকার পরিমাণ বেশী কিংবা অনলাইন লেনদেনে আগ্রহী নন, এমন যে কেউ ‘ই চালান’ এর নির্দিষ্ট অংশসমূহের তথ্য পূরণের পর ‘পরিশোধের পদ্ধতি’ অংশে গিয়ে ‘কাউন্টার জমা’ অপশনটি নির্বাচন করবেন । এরপর প্রিন্ট অপশন গিয়ে ‘বার কোড’ যুক্ত পূরণকৃত চালান ফরমটি প্রিন্ট করে নির্দিষ্ট ব্যাংকের শাখায় গিয়ে নগদ/চেক/ড্রাফট/পে অর্ডারসহ জমা দিতে হবে। ‘বার কোড’ রিডিং এর মাধ্যমে ব্যাংক কাংঙ্খিত তথ্য আহরিত করে লেনদেনটি সম্পন্ন করবে।
নির্দিষ্ট চালান ফরম পূরণঃ অনলাইন ব্যাংকিং বা কাউন্টারে জমা প্রদান না করেও শুধুমাত্র নির্দিষ্ট চালান ফরম পূরণ করে টাইপকৃত চালান ফরম প্রিন্ট করার সুবিধাও ‘ই-চালান’ এ রয়েছে। এক্ষেত্রে সুবিধামত যে-কোন শাখায় পূরণকৃত চালান ফরমটি ব্যবহার করা যাবে।
শূন্য ফরমঃ আপনি যদি শুধু শূন্য ফরম চান তাও ‘চালান ফরম’ মেনুতে ক্লিক করে শুধু চালান ফরম প্রিন্ট করে পরবর্তীতে হাতে লিখে জমা দিতে পারবেন।
সঠিক কোড নির্বাচন পদ্ধতি
যে কোডে টাকা জমা দেওয়া হবে সে কোডটি ৩ ভাবে নির্বাচন করা যাবে।
বিষয়ভিত্তিক জমা – আপনি যে খাতে টাকা জমা দিতে চান, ‘বিষয়ভিত্তিক জমা’ মেনু থেকে নির্দিষ্ট বিষয়ে যাওয়ার পর প্রর্দশিত সাব-মেনুসমূহ থেকে সঠিকটি নির্বাচন করে প্রয়োজনীয় কোডটি চিহ্নিত করতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক জমা - যে কোডের বিপরীতে আপনি টাকা জমা দিতে চান, সে কোড সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান এর নাম জানা থাকলে ‘প্রতিষ্ঠানভিত্তিক জমা’ মেনুতে গিয়ে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান নির্বাচনপূর্বক প্রর্দশিত কোডসমূহের তালিকা থেকে আপনি সঠিক কোডটি নির্বাচন করতে পারবেন।
অর্থনৈতিক কোডভিত্তিক জমা - নির্দিষ্ট কোড জানা থাকলে ‘অর্থনৈতিক কোডভিত্তিক জমা’ মেনু থেকে নির্দিষ্ট কোডটি নির্বাচন করেও আপনি রাজস্ব জমা প্রক্রিয়াকরণ করতে পারবেন।
E-Challan – গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রাপ্তি বাতায়ন।
সরকারের রাজস্ব আহরণ ও হিসাবের সঙ্গতিসাধন, জনগণের হয়রানি লাঘব, আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ও স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠা সর্বোপরি সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে সরকারি প্রাপ্তি জমাদানের জন্য অর্থবিভাগের উদ্যোগে “ই-চালান - সরকারের প্রাপ্তি বাতায়ন” নামের এই অনলাইনভিত্তিক প্লাটফরমটি ২৫শে মার্চ, ২০১৮ তারিখে চালু হয়েছে।
সরকারের কর ও বিভিন্ন সেবার ফি ব্যাংকে জমা প্রদানের বিদ্যমান পদ্ধতির পাশাপাশি এই পদ্ধতিতে অনলাইনে জমা দেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
সরকারি সকল প্রাপ্তি জমা দেওয়ার অনলাইন প্লাটফরম হিসেবে এই পদ্ধতি বিবেচিত হবে এবং এটি ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ব্যাংকের জাতীয় পেমেন্ট গেটওয়ের সাথে যুক্ত হবে।
প্রাথমিকভাবে সোনালী ব্যাংকের পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে পাসপোর্ট ফি, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ফি ও জাতীয় পরিচয়পত্র ফি জমাপ্রদানের সুবিধা সরকারের প্রাপ্তি বাতায়নে চালু করা হয়েছে। অন্যান্য সরকারি প্রাপ্তির জন্য অর্থজমাদানের সুবিধা পর্যায়ক্রমে চালু করা হবে।
অগ্রাধিকার ও উদ্দেশ্যঃ
ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে ট্রেজারি চালান জমা প্রদানের সুবিধা প্রবর্তন;
সরকারি সেবা প্রত্যাশীদের জন্য সেবা ফি প্রদানের প্রক্রিয়া সহজীকরণ;
ভুয়া (fake) চালান জমা ও রাজস্ব ফাঁকির প্রবণতা রোধসহ সঠিক সময়ে অর্থ জমা নিশ্চিতকরণ;
সরকারি প্রাপ্তি বৃদ্ধিসহ আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ও স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠা।
প্রদত্ত সুবিধাদিঃ
অনলাইনে ১৮টি সহজবোধ্য বিষয়ভিত্তিক কিংবা নির্দিষ্ট সেবাভিত্তিক চালানের অর্থ জমা প্রদান;
নির্দিষ্ট ব্যাংক কাউন্টারে জমা প্রদান;
চালান ফরম পূরণ ও প্রিন্ট;
শূণ্য চালান ফরম প্রিন্ট;
ব্যবহারকারীর জন্য নিবন্ধনের মাধ্যমে নিজস্ব একাউন্ট সৃজন;
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক প্রাপ্তি প্রতিবেদন।
অসাধারণ অর্জনঃ
ভোগান্তি লাঘবসহ অর্থ ও সময়ের অপচয় রোধ;
চালানের অর্থ তাৎক্ষণিকভাবে সরকারি কোষাগারে জমা নিশ্চিতকরণ;
নিবন্ধনকৃত গ্রাহককে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মোট চালান সংখ্যা ও অর্থ জমা প্রদানের তথ্য প্রদান;
সরকারি প্রতিষ্ঠানের মোট প্রাপ্তি সম্পর্কিত প্রকৃত সময়ভিত্তিক (real-time based) হালনাগাদ তথ্য প্রদান;
সৃষ্ট প্রভাবঃ
সরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ কর্তৃক মোট রাজস্ব আহরণের হিসাব ও হিসাবরক্ষণ কার্যালয় প্রদত্ত হিসাবের মধ্যেকার পার্থক্য দূরীভূত হবে;
প্রতিটি চালানের ক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাংক, হিসাবরক্ষণ কার্যালয় ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সংগতিসাধন (reconciliation)- এর ফলে রাজস্ব ফাঁকি কমবে;
সরকারি প্রাপ্তি সম্পর্কিত হালনাগাদ তথ্য সরকারের আর্থিক অবস্থান (fiscal position) ও ঋণ ব্যবস্থাপনা কৌশল নির্ধারণে ভূমিকা রাখবে;
প্রক্রিয়া সহজীকরণের ফলে অনলাইনে চালান জমা প্রদানে আগ্রহীর সংখ্যা বাড়বে।
টেকসই অবস্থাঃ
সরকারের যে কোন প্রতিষ্ঠানকে নিজস্ব সেবা ফি অথবা কর প্রাপ্তির কার্যক্রম পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট অংশের এ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে নিয়োগের সুযোগ রাখা হয়েছে;
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সরকারি প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা এবং অর্থবিভাগের সমন্বিত বাজেট ও হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি (Integrated Budget and Accounting System – iBAS++)-কে এপ্লিকেশন ইন্টারফেজের মাধ্যমে ‘ই-চালান’ বাতায়নের সাথে যুক্ত করে সরকারি প্রাপ্তি প্রক্রিয়াকে নিরবচ্ছিন্নভাবে সক্রিয় রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
************************X**************************X********************
ব্যবহার নির্দেশিকা
ব্যাংক চালানের মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব জমা প্রদানের প্রচলিত পদ্ধতির পাশাপাশি ‘ই চালান’ এর মাধ্যমে সরকারি রাজস্ব জমা প্রদানের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত ৪ ধরনের সুবিধা পাওয়া যাবে –
অনলাইন জমা প্রদানের সুবিধাঃ অনলাইন ব্যাংকিং সুবিধা রয়েছে এমন যে কেউ অনলাইনে রাজস্ব জমা দিতে পারবেন। তথ্য প্রদানের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ফরম অনলাইনে পূরণ করার পর ‘পরিশোধের পদ্ধতি’ অংশে গিয়ে ‘অনলাইন পরিশোধ’ অপশনটি নির্বাচন করে নির্দিষ্ট ব্যাংক একাউন্ট থেকে অর্থ ট্রান্সফারের মাধ্যমে চালানের অর্থ জমা দেওয়া যাবে।
কাউন্টারে জমা প্রদানের সুবিধাঃ অনলাইন ব্যাংকিং সুবিধা নেই কিংবা টাকার পরিমাণ বেশী কিংবা অনলাইন লেনদেনে আগ্রহী নন, এমন যে কেউ ‘ই চালান’ এর নির্দিষ্ট অংশসমূহের তথ্য পূরণের পর ‘পরিশোধের পদ্ধতি’ অংশে গিয়ে ‘কাউন্টার জমা’ অপশনটি নির্বাচন করবেন । এরপর প্রিন্ট অপশন গিয়ে ‘বার কোড’ যুক্ত পূরণকৃত চালান ফরমটি প্রিন্ট করে নির্দিষ্ট ব্যাংকের শাখায় গিয়ে নগদ/চেক/ড্রাফট/পে অর্ডারসহ জমা দিতে হবে। ‘বার কোড’ রিডিং এর মাধ্যমে ব্যাংক কাংঙ্খিত তথ্য আহরিত করে লেনদেনটি সম্পন্ন করবে।
নির্দিষ্ট চালান ফরম পূরণঃ অনলাইন ব্যাংকিং বা কাউন্টারে জমা প্রদান না করেও শুধুমাত্র নির্দিষ্ট চালান ফরম পূরণ করে টাইপকৃত চালান ফরম প্রিন্ট করার সুবিধাও ‘ই-চালান’ এ রয়েছে। এক্ষেত্রে সুবিধামত যে-কোন শাখায় পূরণকৃত চালান ফরমটি ব্যবহার করা যাবে।
শূন্য ফরমঃ আপনি যদি শুধু শূন্য ফরম চান তাও ‘চালান ফরম’ মেনুতে ক্লিক করে শুধু চালান ফরম প্রিন্ট করে পরবর্তীতে হাতে লিখে জমা দিতে পারবেন।
সঠিক কোড নির্বাচন পদ্ধতি
যে কোডে টাকা জমা দেওয়া হবে সে কোডটি ৩ ভাবে নির্বাচন করা যাবে।
বিষয়ভিত্তিক জমা – আপনি যে খাতে টাকা জমা দিতে চান, ‘বিষয়ভিত্তিক জমা’ মেনু থেকে নির্দিষ্ট বিষয়ে যাওয়ার পর প্রর্দশিত সাব-মেনুসমূহ থেকে সঠিকটি নির্বাচন করে প্রয়োজনীয় কোডটি চিহ্নিত করতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক জমা - যে কোডের বিপরীতে আপনি টাকা জমা দিতে চান, সে কোড সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান এর নাম জানা থাকলে ‘প্রতিষ্ঠানভিত্তিক জমা’ মেনুতে গিয়ে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান নির্বাচনপূর্বক প্রর্দশিত কোডসমূহের তালিকা থেকে আপনি সঠিক কোডটি নির্বাচন করতে পারবেন।
অর্থনৈতিক কোডভিত্তিক জমা - নির্দিষ্ট কোড জানা থাকলে ‘অর্থনৈতিক কোডভিত্তিক জমা’ মেনু থেকে নির্দিষ্ট কোডটি নির্বাচন করেও আপনি রাজস্ব জমা প্রক্রিয়াকরণ করতে পারবেন।
No comments:
Post a Comment